Search This Blog

Wednesday, June 17, 2020

যাদের ছোট ছোট বাচ্চা আছে, তারা একটু ভেবে দেখুন তো দিনের মধ্যে আপনার বাচ্চাটা আপনাকে কয়বার আব্বু/আম্মু বলে ডাকে! একটু চোখের আড়াল হলেই ডাকাডাকি শুরু করে। সারাদিন আপনার মনের কোনে চিন্তা চলতে থাকে, নিজের বাচ্চাকে কি খাওয়াবেন, কখন ঘুমাবে, কোথায় পড়াবেন, কোথায় ঘুরাতে নিয়ে যাবেন, কি কিনে দিবেন।
আর একটি মা-বাবা হারা বাচ্চা?
কিভাবে থাকে?
কোথায় থাকে? কী খায়? কোথায় ঘুমায়, অসুখ হলে কে সেবা করে? এগুলো নিয়ে কি আমরা ভেবেছি কখনো???
লক্ষ লক্ষ বাচ্চারা চরম অবহেলায়, অনাদরে, মানুষের নিষ্ঠুর ব্যবহার সহ্য করে বেচে থাকে!
১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে WORKS FOR HUMANITY এর #DONATE_LOVE_SPREAD_HAPPINESS টিম ভালোবাসা নিয়ে যাবে নরসিংদীর কিছু অসহায় এতিম বাচ্চাদের কাছে। হয়তো বড় কিছু করা যাবেনা। অন্তত একদিন তাদের সাথে থাকবে, খাবে, আড্ডা দিবে। তাদের বুঝতেই দিবে না যে তাদের কেউ নেই!
আপনিও সামান্য পরিমাণ ডোনেট দিয়ে যোগ দিতে পারেন আমাদের সাথে। আপনার উপস্থিতি তাদের জন্য কতোটুকু আনন্দের হবে তা একটু চিন্তা করে দেখুন।
যোগাযোগ দিবেন যেভাবেঃ
১) ভলান্টিয়ারঃ ভলান্টিয়ার হতে হলে আপনাকে ২৫০ টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
প্রোগ্রামের দিন ভলান্টিয়ার হিসেবে পাচ্ছেন টিশার্ট, সার্টিফিকেট, লাঞ্চ।
একাধিক শিশুর খাবারের দায়িত্ব নিতে চাইলে আপনাকে দিতে হবে যথাক্রমে ৩৫০/৪৫০/৫৫০ টাকা (উদাহরণঃ দুইটি শিশুর দায়িত্ব নিলে ২৫০+১০০=৩৫০ টাকা। তিনটি শিশুর দায়িত্ব নিলে ২৫০+১০০+১০০=৪৫০ টাকা)।
২) ডোনারঃ ন্যূনতম ৫০০টাকা দিয়ে এই আয়োজনে ডোনার হিসেবে বাচ্চাদের আনন্দে অংশ নিতে পারেন আপনি।
৩) আয়োজনে স্বশরীরে উপস্থিত হতে না পারলে ১০০টাকা দিয়ে একটি শিশুর খাবারের দায়িত্ব নিতে পারবেন যে কেউ।
আগ্রহী শুভাকাঙ্ক্ষীগন এই পোস্টে কমেন্ট করে অথবা মেসেজ ও কল করে যোগাযোগ করুন।
মোবাইল নাম্বার -
01787912497(বিপুল)
0175535651(আরিফুল ইসলাম )
01731810092 (শাহ আলম)
স্থানঃ (নরসিংদী সিটি কলেজের বিপরীতে)নরসিংদী পৌর পার্ক।
#LoveForOrphan
#DLSH19
#WorksForHumanity

অন্ধ ভালবাসা

                       অন্ধ ভালবাসা



আচ্ছা ধরো আমার নাম অপরাজিতা, যার বর্তমান পরিচয় শুধু একটা লাশ। তাল পুকুরের চারপাশের ভীড়টা ক্রমশ বাড়ছে, আমি ভেসে ভেসে বেশ দেখতে পাচ্ছি। আমার অনেক লজ্জা লাগছে। কারন কাপড়চোপড় এলোমেলো হয়ে আছে, ঠিক করতে পারছিনা। অথচ আমাকে আগে কেউ এভাবে বেপর্দা অবস্থায় দেখেনি। ভীষন অস্বস্তি হচ্ছে।

এরই মাঝে দেখলাম আলতাফ চেয়ারম্যান লাঠিয়াল বাহিনী নিয়ে এসেছেন। তাদের দিয়ে ঠ্যাংগিয়েও লোকজন সরাতে পারছেন না। চেয়ারম্যানের নির্দেশে চারজন গাট্টা গোট্টা লোক পুকুরে নৌকা দিয়ে আমার লাশটাকে টেনে ডাঙ্গার কাছে নিয়ে আসলো।

সারা শরীর ক্ষতবিক্ষত। কোন কোন স্থানে হাড়ও বের হয়ে গেছে। নিজেকে চিনতেই পারছিনা। বড় চাদর পেঁচিয়ে আমাকে উঠোনের এক কোনায় জারুল গাছের ছায়ায় বিছানো চাটাইয়ের উপরে রেখে দিয়ে বাড়ির প্রাচীর লাগোয়া গেইট বন্ধ করে দিল। জনমানবশূন্য উঠোনে লাল শাড়ি পরে খুবলে খাওয়া টাটকা লাশ হয়ে পড়ে আছি। অদূরে কিছু পাইক পেয়াদা কারো নির্দেশের অপেক্ষায় দন্ডায়মান।

বাড়ির ভেতর থেকে একজন বয়স্ক মহিলা নাকে কাপড় চেপে কয়েক মিনিটের জন্য আমার কাছ থেকে ঘুরে গেলেন, চেহারার কাঠিন্য ভাব তখনও বিদ্যমান। ওনার চেহারার নমুনা দেখে আমার ভীষন হাসি পেল হা হা হা, তার স্বভাবটা বুঝি আর বদলালোনা না।

এক হাতে জ্বলন্ত আগর বাতি আরেক হাতে গোলাপজলের বোতল নিয়ে কেউ একজন কাঁদতে কাঁদতে আমার কাছে এল। এসেই আমার শরীরে গোলাপজল ছিটিয়ে দিতে লাগল। ওহ আমি তাকে চিনতে পেরেছি তাকে আমি চাচী বলে ডাকি। গোলাপ জলটা অসহ্য লাগছে। চিত্কার করে বলতে ইচ্ছে হচ্ছিল যে প্লিজ গায়ে দিওনা, ক্ষতগুলো জ্বলে যাচ্ছে। চাচী আমার দিকে তাকিয়ে কান্নার বেগ আরো বাড়িয়ে দিলেন, “তুই কেন এভাবে আমাকে না বলে চলে গেলি রে মা? তোর কিসের এত কষ্ট, অন্তত আমার সাথেই একটু শেয়ার করতিস!”

চাচীর কান্না দেখে এখন আমারো কান্না পাচ্ছে। কিন্তু আমার পাথর চোখে এখন আর জল নেই, পাথর হয়ে গেছে।

একটু পরে সা সা করে বেশ কয়েকটা গাড়ি বাড়ির সামনে এসে ভিড়ল। গাড়ি থেকে দু’জন মহিলা, দুটো বাচ্চা আর দু’জন পুরুষ লোক নামল। মহিলা দুটো আমার উপরে বিষ দৃষ্টি নিক্ষেপ করে বাচ্চা দুটোকে নিয়ে ঘরের ভিতরে চলে গেল। বাচ্চা দুটো কান্না করছিল ওরা নাকি আমাকে দেখতে চায়। জীবিত থাকতে ওদের সাথে আমার ভীষন খাতির ছিল। আমরা ছিলাম একে অপরের অন্তঃপ্রাণ।

কেউ একজন বারান্দায় এলো সাদা পাঞ্জাবী পরা, চোখে সানগ্লাস। দুঃখী দুঃখী চেহারা নিয়ে অস্থির ভাবে পায়চারি করে ফোনে কার সাথে যেন কথা বলছে। ওকে আমি বেশ চিনতে পারছি। আরে চিনবই না বা কেন! সে-ই তো আমার স্বামী। আহারে বেচারা বৌ হারিয়ে অপ্রকৃতস্থের মত হয়ে আছে। সকাল থেকে এখন পর্যন্ত কিছু খেয়েছে কিনা কে জানে? আমরা মেয়েরাও যে কি না! মরে গিয়েও শান্তি নাই, এখন ওকে হাতে তুলে খাইয়ে দিতে ইচ্ছে হচ্ছে।

রোদটা এখন মাথার উপরে, চিরবিরিয়ে গরম লাগছে। বেলা গড়ানোর সাথে পাল্লা দিয়ে উঠোনেও মানুষের জটলা বাড়ছে। আমি এবার একটু নস্টালজিক হয়ে পড়েছি।

আমার বিয়ের দিনও এভাবে সামিয়ানা টাঙ্গানো লাল-সাদা কাপড়ের নিচে অনেক মানুষ এসেছিল। সবাই কত হাসি খুশি, কতশত গল্পে মুখর এক আনন্দ ঘন পরিবেশের প্রতিচ্ছবি। বৌ সাজে আমি লাল টুকটুকে শাড়ি পড়ে বসে আছি। আজও কিন্তু লাল শাড়িতেই মুড়ে আছি, তবে লাশ হয়ে। কী অদ্ভুত তাইনা!

আমার চোখ ঘুরে ফিরে কেবল দুজন মানুষকেই খুঁজে চলছে। তারা এখনও আসছে না কেন? পথে কোন সমস্যা হল নাতো! মনটা অস্থির লাগছে – কতদিন দু’চোখ ভরে তাদের দেখি না। অন্তত আজকে তো একটু আসলে পারে।

যা ভেবেছিলাম তাই হল, তারা ঝড়ের বেগে বাড়িতে ঢুকলেন। তারপর আমার মুখখানি আলতো করে তুলে ধরে কেঁদেই চলছেন। এখন আমার বুকে বড্ড অভিমান জমছে, আগে যখন এতো এতোবার বলেছিলাম একটু আসো তোমাদের দেখতে খুব ইচ্ছে হচ্ছে। অনেক না বলা কথা বুকে জমতে জমতে বুক ব্যথা করছে। তখন তো শুনলেনা।

আর এখন!

আমি অসহায় লাচার, মুখ থাকা সত্ত্বেও জবান বন্ধ। কিছু বলার ক্ষমতা তো নিশুতি রাতে মৃত্যু এসে আমার কাছ থেকে কেড়ে নিয়েছে।

আমার স্বামী ঘর থেকে বের হয়ে এলেন। আমার পাশে যে দু’জন বসে কাঁদছেন তাদের সাথে দেখা করতে। ও হ্যা ঐ দুজনের সাথে তো আপনাদেরকে পরিচয় করিয়ে দেইনি।

তারা হলেন আমার মা-বাবা।

আমার স্বামী তাদেরকে ধরে ভীষন কান্না করতে লাগলেন। আমাকে ছাড়া যে তিনি একা হয়ে গেলেন, এ শোক তিনি নিতে পারছেন না। আহারেহ! শুনে আমারো কান্না পাচ্ছে। বেঁচে থাকতে একদিনও যদি এমন একটা কথা সে বলত, তাহলে খুশিতে আমি পাগল হয়ে যেতাম! আমি আরো ভেবেছিলাম সে বুঝি আমাকে কখনোই ভালোবাসেনা। যাকগে সে সব কথা।

সবাইকে সরিয়ে দিয়ে একদল মহিলা আমাকে গোসল করিয়ে কাফনের সাদা কাপড় পরিয়ে দিল। এবার আমি প্রস্তুত আমার আকাংখিত বাড়িতে যাবার জন্য। কত কত বছর গড়িয়ে গেল সেখানে যাইনি। আমার যেন আর তর সইছেনা।

সূর্য পাটে নেমে গেল। রাত্রির অন্ধকার জেঁকে বসতে না বসতেই আকাশে থালার মত একটা চাঁদ উঠল। চারদিকে আবছা ছায়ায় সবুজ গাছগুলোকে কালচে ভূতুরে লাগছে।


অবশেষে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে বাবা মায়ের সাথে গাড়িতে চাপলাম। গাড়ির ভেতরটা ভীষন রকমের ঠান্ডা। শরীর জমে যাচ্ছিল, অথচ কেউ একটা কম্বলও দিলোনা। আমার বরটার উপরে এখন ভীষন রাগ লাগছে।

ও হ্যা, আরেকটা কথা বলতে তো ভুলেই গেছি! সন্ধ্যায় পুলিশ এসেছিল আমাকে নিয়ে যেতে। আমার শ্বশুরমশাই দেননি, তিনি অত্যন্ত কৌশলি মানুষ। অযাচিত ঝামেলা এড়ানোর জন্য একগাদা টাকা দিয়ে এটাকে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দিয়েছেন। আমার তখন পেট গুলিয়ে হাসি আসছিলো।

আমি এখন ঠান্ডা হীম করা একটা গাড়িতে। ছুটে চলছি তো চলছি। এ চলার কোন বিরাম নেই। গাড়ির ঠাসা দেয়ালের কারনে চাঁদের আলোটা আমার গায়ে পড়ছেনা বলে মন খারাপ লাগছে। জোছনার রূপটা কে আবারো খুব করে দেখতে ইচ্ছে করছে। সেই সাথে আমার বরের চেহারাটাও, কারন সে-ই গতকাল রাতে আমাকে চাঁদ দেখাবে বলে পুকুর পাড়ে নিয়ে গিয়েছিল।

আমরা পুকুর ঘাটে বসে জোছনা-স্নান করলাম। আমি তার ভালোবাসার চাদরে নিজেকে মুড়িয়ে ফেলেছি। নতুন করে তাকে আবারো বিশ্বাস করেছি। ভেবেছিলাম হয়ত নিজের ভুল বুঝতে পেরে পরকীয়া থেকে দূরে সরে এসেছে।

ও আমায় গান শোনালো, জড়িয়ে ধরে কপালে চুমু খেল। আমি লজ্জায় চোখটা কেবল বন্ধ করছি মাত্র, ঠিক তখনই একটা ধাক্কা আমাকে ছিটকে পুকুরে নিয়ে ফেলল। সাঁতার জানিনা বলে হাবুডুবু খাচ্ছিলাম, বরকে চিৎকার করে ডাকছিলাম। কিন্তু সে একটি বারও আমার দিকে ফিরে তাকাল না। আমি যন্ত্রনা ভোগ করতে করতে একসময় মরে গেলাম।

জানিনা বাবা-মা আমার মৃত্যুর জন্য কোনটা বিশ্বাস করেছে – হত্যা নাকি আত্মহত্যা। আসলে বিশ্বাস করলেই কি আর না করলেই কি! চেয়ারম্যান সাহেব, মানে আমার শ্বশুরের বিপক্ষে কিই বা করার ক্ষমতা আছে তাদের।

দুনিয়ার মানুষের কাছ থেকে ইনসাফ না পেলেও শেষ বিচারের দিনে আমার আল্লাহ অবশ্যই ইনসাফ করবেন ইনশাআল্লাহ।

কি বল তোমরা?

Thursday, June 11, 2020

ফেয়ার ফেস কংক্রিট এর বিস্তারিত

ফেয়ার ফেস কংক্রিট এর বিস্তারিত
মোঃ মাহফুজ সরকার
============================
ফেয়ার ফেস কংক্রিট বলতে ঐ কংক্রিট কে বুঝানো হয়, যেটার ফর্মওয়ার্ক খুলে ফেলার পর সরফেসটা এতটাই মসৃণ হয় যে সেটাকে নতুন করে ফিনিশিং করার জন্য প্লাস্টারের প্রয়োজন পরে না।
.
সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে ইন্টেরিয়র এবং এক্সটেরিয়র উভয় ডিজাইনেই সৌন্দর্য ও দীর্ঘস্থায়িত্বের কথা বিবেচনা করে ম্যাটেরিয়ালসের নানান পরিবর্তন-পরিবর্ধন, সংযোজন-বিয়োজন ও নতুনত্ব যোগ হচ্ছে। তেমনি একটি ম্যাটেরিয়ালস ‘ফেয়ার ফেস প্লাস্টার’। ফেয়ার ফেস প্লাস্টার ইন্টেরিয়র ও এক্সটেরিয়র উভয় স্থানেই ব্যবহার করা যায়। ফেয়ার ফেস প্লাস্টার ব্যবহার করলে আর নতুন করে পেইন্ট করতে হয় না। এটি দেখতে সুন্দর এবং দীর্ঘস্থায়ী।
.
ফেয়ার ফেস প্লাস্টারের কিভাবে তৈরি
=============================
ফেয়ার ফেস হচ্ছে, উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন সিমেন্ট বেইজ এক ধরনের প্লাস্টার। এটি মূলত ৬০ শতাংশ সাদা সিমেন্ট ও ৪০ শতাংশ গ্রে সিমেন্ট এবং প্রয়োজন অনুযায়ী স্টোন চিপসের সমন্বয়।
.
ফেয়ার ফেস প্লাস্টারের কাজ
=========================
ইটের শুকনো দেয়ালে ফেয়ার ফেস প্লাস্টারের আস্তর লাগাতে হয়। সাধারণ বালু সিমেন্টের আস্তর করার মতোই ফেয়ার ফেস প্লাস্টারের আস্তর করতে হয়। সাধারণ প্লাস্টার করার পরও ফেয়ার ফেস প্লাস্টার করা যায়। সে ক্ষেত্রে সাধারণ প্লাস্টারকে রাফ করে নিতে হয়।
.
স্থায়িত্ব
=========
ফেয়ার ফেস প্লাস্টারের পুরুত্ব ৮ মিলিমিটার। ফেয়ার ফেস প্লাস্টার দেখতে উজ্জ্বল ছাই রঙা ধরনের। সিমেন্ট বেইজ হওয়ায় এটি অত্যন্ত মসৃণ ও গ্লসি হয়ে থাকে। একবার ব্যবহার করলে সারাজীবন চলে। সাধারণত ২০-৩০ বছরের স্থায়িত্বের গ্যারান্টিতে ফেয়ার ফেস প্লাস্টারের কাজ করা হয়।
.
গ্রুভ
======
ইন্টেরিয়র এবং এক্সটেরিয়র উভয় স্থানেই ব্যবহার করা গেলেও এক্সটেরিয়েরই ব্যবহার করা হয় বেশি। ফেয়ার ফেস প্লাস্টারের কাজ করার সময় ইচ্ছে অনুযায়ী গ্রুভ ব্যবহার করা যায়। সাধারণত প্রতি ২ ফিট পর পর ১-২ ইঞ্চি গ্রুভ ব্যবহার করা হয়। ইচ্ছে করলে এর কম-বেশিও করা যায়।
.
কিউরিং
=============
ফেয়ার ফেস প্লাস্টার কাজ করার পর তিন থেকে সাত দিন কিউরিং করলে ভালো হয়। আস্তরে চুল ছেঁড়া দাগ হয় না।
.
বাংলাদেশে কোথায় পাবেন?
======================
বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি দেশের ফেয়ার ফেস প্লাস্টারের প্রিমিক্স পাউডার পাওয়া যায়।
যেগুলো হচ্ছে দুবাইয়ের কনমিক্স, জার্মানির বিএসএফ, ভারতের ড. ফিক্সিট ও ফসরক।
তবে দুবাইয়ের কনমিক্স কোম্পানি বেশ সুনামের সাথে তাদের কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী মার্কেটিং করে আসছে।
টাইলসের বড় শোরুমগুলোতে খোঁজ করলেও ফেয়ার ফেস প্লাস্টার পাওয়া যাবে।
.
মূল্য
=======
সাধারণত প্রতিবর্গ ফুট ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা মূল্যে কাজ করা যায়। তবে হাইরাইজ বিল্ডিংয়ের বাইরে কাজ করতে স্ক্যাফোল্ডিং( মাচা ) তৈরি করতে হয়। মাচা বাবদ আরো পাঁচ টাকা লাগতে পারে।
.
দেখতে অত্যন্ত মসৃণ, আভিজাত্য ও অনন্য সুন্দর হওয়ায় বাংলাদেশে এর চাহিদা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। ঢাকা শহরের অভিজাত এলাকায় অনেক বিল্ডিংয়েই ব্যবহৃত ফেয়ার ফেস প্লাস্টার আপনার নজর কাড়বে। এটি দেখতে যেমন সুন্দর, তেমনি চলে যুগের পর যুগ।
সংগৃহীত নোট

যে কোন পরিক্ষায় কমন পাবেন ২০ প্রশ্ন

#বাংলাদেশের_প্রথম

১. প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল জেলা কোনটি?
উত্তর : যশোর।
২. প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম ওয়াইফাই নগরী কোনটি?
উত্তর : সিলেট।
৩. প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন কোনটি?
উত্তর : কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশন (১৯৭২)।
৪. প্রশ্ন : বাংলাদেশে প্রথম মহিলা পুলিশ নিয়োগ করা হয় কবে?
উত্তর : ১৯৭৪ সালে।
৫. প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম ভাসমান হাসপাতালের নাম কী?
উত্তর : জীবন তরী।
৬. প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম টেস্টটিউব শিশুর মা কে?
উত্তর : ফিরোজা বেগম।
৭. প্রশ্ন : যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল লাভকারী প্রথম
বাংলাদেশি কে?
উত্তর : ড. মুহম্মদ ইউনুস।
৮. প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম প্রেসিডেন্ট কে?
উত্তর : শেখ মুজিবুর রহমান।
৯. প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে?
উত্তর : তাজউদ্দিন আহমেদ।
১০. প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী কে?
উত্তর : বেগম খালেদা জিয়া।
১১. প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম মহিলা জাতীয় অধ্যাপক কে?
উত্তর : ড. সুফিয়া কামাল।
১২. প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম প্রধান বিচারপতি কে?
উত্তর : এ এস এম সায়েম।
১৩. প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম গর্ভনর কে?
উত্তর : এ এন এম হামিদুল্লাহ।
১৪. প্রশ্ন : বাংলাদেশে প্রথম সংসদ নির্বাচন কবে অনুষ্ঠিত হয়?
উত্তর : ৭ মার্চ ১৯৭৩।
১৫. প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম কারা প্রশিক্ষণ একাডেমি কোনটি?
উত্তর : রাজশাহী।
১৬. প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র কোনটি?
উত্তর : বেতবুনিয়া, রাঙ্গামাটি।
১৭. প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম নারী কারাগার কোনটি?
উত্তর : কাশিমপুর, গাজীপুর।
১৮. প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম অভিনেত্রী কে?
উত্তর : পূর্ণিমা সেনগুপ্ত।
১৯. প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম মহিলা চিকিৎসক কে?
উত্তর : ডা. জোহরা বেগম কাজী।
২০. প্রশ্ন : ঢাবির প্রথম উপমহাদেশীয় ভিসি কে?
উত্তর : স্যার এফ রহমান।

সূর্য ডোবার খেলা

 সূর্য   ডোবার খেলা  এস_আর_শহীদ সাগর আকাশ মিলেছে যেখানে  রং ধনু সাত রং খুঁজে পাই সেখানে।।  সূর্য ডোবার খেলা দেখি দু'নয়নে কি দারুণ সুখে ন...