আসুন জেনে নিই কীভাবে বুঝবেন প্রেমিকের আসল ভালোবাসা-
আমি তোমাকে ভালোবাসি
যে আপনাকে সত্যিকারের ভালোবাসবে তার মুখে বলতে কখনও আটকাবে না। সে সবার সামনে বলবে- আমি তোমাকে ভালোবাসি। আর ভালোবাসার সম্পর্কটা কখনও আড়াল করতে চাইবে না।
সাহায্য-সহযোগিতা
সত্যিকারে প্রেমিক সবসময় আপনার ভালো কাজে উৎসাহ দেবে। সে সর্বদা প্রস্তুত থাকবে যে কোনো কাজে আপনাকে সাহায্য করার জন্য।
যৌথ ডানার আকাশ
সত্যিকারের প্রেমিক সবসময় আপনাকে নিয়ে ভাববে। আপনার ভালোমন্দ খোঁজখবর নিবে, যা কিছুই করুক না কেন সবসময় আপনাকে জানাবে। সব কিছুর মধ্যে থাকবে আপনার যৌথ অংশগ্রহণ।
ভবিষ্যতের কথা
সত্যিকারের প্রেমিক সবসময় আপনার ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাববে। বিভিন্ন বিষয় আপনার সঙ্গে শেয়ার করবে। একসঙ্গে জেনে বুঝে সিদ্ধান্ত নেবে।
আপনি থাকবেন প্রেমিকের কাছে রানি
কেউ যদি আপনাকে সত্যিকারের ভালোবাসে তবে আপনি থাকবেন তার কাছে রানি, যে আপনাকে সবসময় গুরুত্ব দেবে।তার কাছে আপনি হয়ে থাকবেন রানি। প্রিন্সেস অব দি ওয়ার্ল্ড।
ভালোবাসা একটি মানবিক অনুভূতি এবং আবেগকেন্দ্রিক একটি অভিজ্ঞতা।বিশেষ কোন মানুষের জন্য স্নেহের শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ভালোবাসা। তবুও ভালোবাসাকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ভাগ করা যায়। আবেগধর্মী ভালোবাসা সাধারণত গভীর হয়, বিশেষ কারো সাথে নিজের সকল মানবীয় অনুভূতি ভাগ করে নেওয়া, এমনকি শরীরের ব্যাপারটাও এই ধরনের ভালোবাসা থেকে পৃথক করা যায় না। ভালোবাসা বিভিন্ন রকম হতে পারে, যেমন: নিষ্কাম ভালোবাসা, ধর্মীয় ভালোবাসা, আত্মীয়দের প্রতি ভালোবাসা ইত্যাদি। আরো সঠিকভাবে বলতে গেলে, যে কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর প্রতি অতিরিক্ত স্নেহ প্রায় সময় খুবই আনন্দদায়ক হতে পারে... এমন কি কোনো কাজ কিংবা খাদ্যের প্রতিও। আর এই অতি আনন্দদায়ক অনুভূতিই হলো ভালোবাসা।ভালোবাসার সংজ্ঞা বিতর্ক, অনুমান, এবং অর্ন্তদর্শনের উপর প্রতিষ্ঠিত। অনেকেই ভালোবাসার মত একটি সর্বজনীন ধারণাকে আবেগপ্রবণ ভালোবাসা, কল্পনাপ্রবণ ভালোবাসা কিংবা প্রতিশ্রুতিপূর্ণ ভালোবাসা এসব ভাগে ভাগ করার পক্ষপাতী নন। তবে এসব ভালোবাসাকে শারীরিক আকর্ষণের ওপর ভিত্তি করে শ্রেণীবিন্যাস করা যেতে পারে। সাধারণ মতে, ভালোবাসাকে একটি ব্যক্তিগত অনুভূতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যেটা একজন মানুষ অপর আরেকজন মানুষের প্রতি অনুভব করে। কারো প্রতি অতিরিক্ত যত্নশীলতা কিংবা প্রতিক্ষেত্রে কারো উপস্থিতি অনুভব করা ভালোবাসার সাথেই সম্পর্কযুক্ত। অধিকাংশ প্রচলিত ধারণায় ভালোবাসা, নিঃস্বার্থতা, স্বার্থপরতা, বন্ধুত্ব, মিলন, পরিবার এবং পারিবারিক বন্ধনের সাথে গভীরভাবে যুক্ত।
# ভালোবাসার সাধারণ এবং বিপরীত ধারণার তুলনা করে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ভালোবাসাকে জটিলভাবে বিচার করা যায়। ধনাত্মক অনুভূতির কথা বিবেচনা করে ভালোবাসাকে ঘৃণার বিপরীতে স্থান দেওয়া যায়। ভালোবাসায় যৌনকামনা কিংবা শারীরিক লিপ্সা অপেক্ষাকৃত গৌণ বিষয়। এখানে মানবিক আবেগটাই বেশি গুরুত্ব বহন করে। কল্পনাবিলাসিতার একটি বিশেষ ক্ষেত্র হচ্ছে এই ভালোবাসা। ভালোবাসা সাধারণত শুধুমাত্র বন্ধুত্ব নয়। যদিও কিছু সম্পর্ককে অন্তরঙ্গ বন্ধুত্ব বলেও অভিহিত করা যায়।
#বিবর্তনীয় মনোবিজ্ঞান ভালবাসাকে টিকে থাকার হাতিয়ার হিসেবে দেখায়। মানুষ সহ অন্যান্য স্তন্যপায়ী তাদের জীবনকালের দীর্ঘ সময় পিতামাতার সাহায্যের উপর নির্ভর করে বেঁচে থাকে। এই সময়ে ভালবাসা একটি গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা পালন করে।
বিবর্তনীয় মনোবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে, ভালোবাসা কিভাবে মানব বিবর্তনের দ্বারা গড়ে উঠেছে এর উপর ভিত্তি করে ভালোবাসার সাথে সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা এবং আচরণ নিয়ে আরও গবেষণা করা যেতে পারে।
#ভালোবাসা রোগ (ইংরেজি: Love sickness) কোনো চিকিৎসীয় শিরোনাম নয়, এবং এটি ভালোবাসায় পতিত হওয়াকে মনস্তাত্ত্বিক ও শারীরিকভাবে ব্যাখ্যা করতে ব্যবহৃত হয়।
#ভালোবাসা রোগ (ইংরেজি: Love sickness) কোনো চিকিৎসীয় শিরোনাম নয়, এবং এটি ভালোবাসায় পতিত হওয়াকে মনস্তাত্ত্বিক ও শারীরিকভাবে ব্যাখ্যা করতে ব্যবহৃত হয়।
ঐতিহাসিকভাবে, ভালোবাসা রোগ বলতে বোঝায় ভালোবাসা সংশ্লিষ্ট এক ধরনের মানসিক পীড়া। স্বীকৃত রেনেসা ব্যক্তিত্ত্বরা; উদাহরণস্বরূপ ইবনে সিনাবিষন্নতাকে এই মানসিক পীড়ার প্রথম লক্ষণ হিসেবে দায়ী করেছেন।
No comments:
Post a Comment